তাই সবারই উচিত কিছু পানীয় আমাদের খাবার তালিকার বাইরে রাখা যা আমাদের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
প্রোটিন সমৃদ্ধ পানীয়
সাধারণত প্রোটিন ড্রিংকস গুলো তৈরি হয় দেহের শক্তির মাত্রা বৃদ্ধির জন্য। কিন্তু তারপরও এই পানীয়গুলোতে থাকে অনেক বেশি ক্যালরি এবং অস্বাস্থ্যকর প্রোটিন। এছাড়াও এসব অতিরিক্ত প্রোটিনে ভরপুর এসব পানীয় গুলো খেলে প্রতিদিনের প্রোটিনের চাহিদার অতিক্রম করে ফেলে শরীরের শক্তির মাত্রা বেশি বাড়িয়ে ফেলার ফলে ঘুমের ক্ষতি হতে পারে। এসব প্রোটিন ড্রিংকস শুধুমাত্র তাদের জন্যই প্রয়োজন যারা প্রতিরোধ ও সহনশীলতার প্রশিক্ষন নেয়।
সাধারণত প্রোটিন ড্রিংকস গুলো তৈরি হয় দেহের শক্তির মাত্রা বৃদ্ধির জন্য। কিন্তু তারপরও এই পানীয়গুলোতে থাকে অনেক বেশি ক্যালরি এবং অস্বাস্থ্যকর প্রোটিন। এছাড়াও এসব অতিরিক্ত প্রোটিনে ভরপুর এসব পানীয় গুলো খেলে প্রতিদিনের প্রোটিনের চাহিদার অতিক্রম করে ফেলে শরীরের শক্তির মাত্রা বেশি বাড়িয়ে ফেলার ফলে ঘুমের ক্ষতি হতে পারে। এসব প্রোটিন ড্রিংকস শুধুমাত্র তাদের জন্যই প্রয়োজন যারা প্রতিরোধ ও সহনশীলতার প্রশিক্ষন নেয়।
বোতলজাত চা
যদি কেউ স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ও সুষম খাদ্য ব্যবস্থা অনুসরণ করতে চায় তাহলে অবশ্যই তাকে এসব পানীয় থেকে দূরে থাকতে হবে। বাজারে অনেক ধরনের বোতলজাত চা রয়েছে যার মাঝে চিনির পরিমান অন্যান্য গ্যাস ড্রিংকসগুলোর সমান। আর সেই সাথে এসব বোতলজাত চা অনেকদিন সংরক্ষিত থাকার ফলে চায়ে থাকা পলিফেনল নামক ভালো উপাদানটির আর অস্তিত্বই থাকে না এবং এর পুষ্টিগুণ প্রায় শুন্যই হয়ে যায়। সবচেয়ে সাশ্রয়ী ও স্বাস্থ্যকর হয় যদি বাসায় তৈরি চা খাওয়া যায়।
যদি কেউ স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ও সুষম খাদ্য ব্যবস্থা অনুসরণ করতে চায় তাহলে অবশ্যই তাকে এসব পানীয় থেকে দূরে থাকতে হবে। বাজারে অনেক ধরনের বোতলজাত চা রয়েছে যার মাঝে চিনির পরিমান অন্যান্য গ্যাস ড্রিংকসগুলোর সমান। আর সেই সাথে এসব বোতলজাত চা অনেকদিন সংরক্ষিত থাকার ফলে চায়ে থাকা পলিফেনল নামক ভালো উপাদানটির আর অস্তিত্বই থাকে না এবং এর পুষ্টিগুণ প্রায় শুন্যই হয়ে যায়। সবচেয়ে সাশ্রয়ী ও স্বাস্থ্যকর হয় যদি বাসায় তৈরি চা খাওয়া যায়।
বোতলজাত লেবু পানীয়
গরমের সময় এই পানীয়টি দেহে অবিশ্বাস্য সতেজতা আনে। তারপরও বোতলজাত এসব পানীয় বেশি খাওয়া বর্জন করতে হবে কারন এসব পানীয় গুলোতে অতিরিক্ত মাত্রার চিনি থাকে। এমনকি কিছু পানীয়তে থাকে উচ্চ ফ্রুক্টোজ সমৃদ্ধ কর্ণ সিরাপ যাতে উচ্চ মাত্রার ক্যালরি রয়েছে। তাই মধু দিয়ে স্বাস্থ্যকর লেবু পানীয় ঘরেই তৈরি করে খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
গরমের সময় এই পানীয়টি দেহে অবিশ্বাস্য সতেজতা আনে। তারপরও বোতলজাত এসব পানীয় বেশি খাওয়া বর্জন করতে হবে কারন এসব পানীয় গুলোতে অতিরিক্ত মাত্রার চিনি থাকে। এমনকি কিছু পানীয়তে থাকে উচ্চ ফ্রুক্টোজ সমৃদ্ধ কর্ণ সিরাপ যাতে উচ্চ মাত্রার ক্যালরি রয়েছে। তাই মধু দিয়ে স্বাস্থ্যকর লেবু পানীয় ঘরেই তৈরি করে খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
এনার্জি ড্রিঙ্ক বা শক্তিদায়ক পানীয়
বেশির ভাগ মানুষ এসব শক্তিদায়ক পানীয় পান করেন কারন তাদের ধারনা থাকে যে এসব পানীয় তাদেরকে দিনভর শক্তিতে অটুট রাখতে পারে। অপ্রত্যাশিতভাবে এসব পানীয়গুলো চিনি এবং ক্যাফেইনে ভরপুর থাকে এবং কোক বা অন্য কোন সোডা ড্রিংকসের মতই এবং একই সাথে এসব পানীয় দেহের শক্তি বাড়ায় খুব কম সময়ের জন্য যার ফলে বিভিন্ন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ারও সৃষ্টি হয়। অনেকেই জানেন না যে এসব তথাকথিত শক্তিদায়ক পানীয় ক্যাফেইনের নেশার সৃষ্টি করে যার ফলে হৃদস্পন্দন অনিয়মিত হয় বা বেড়ে যায়, নার্ভাস লাগে এবং ঘুমের সমস্যা হয়।তাই যেকোনো ভাবেই এসব পানীয় বর্জন করা উচিত।
বেশির ভাগ মানুষ এসব শক্তিদায়ক পানীয় পান করেন কারন তাদের ধারনা থাকে যে এসব পানীয় তাদেরকে দিনভর শক্তিতে অটুট রাখতে পারে। অপ্রত্যাশিতভাবে এসব পানীয়গুলো চিনি এবং ক্যাফেইনে ভরপুর থাকে এবং কোক বা অন্য কোন সোডা ড্রিংকসের মতই এবং একই সাথে এসব পানীয় দেহের শক্তি বাড়ায় খুব কম সময়ের জন্য যার ফলে বিভিন্ন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ারও সৃষ্টি হয়। অনেকেই জানেন না যে এসব তথাকথিত শক্তিদায়ক পানীয় ক্যাফেইনের নেশার সৃষ্টি করে যার ফলে হৃদস্পন্দন অনিয়মিত হয় বা বেড়ে যায়, নার্ভাস লাগে এবং ঘুমের সমস্যা হয়।তাই যেকোনো ভাবেই এসব পানীয় বর্জন করা উচিত।
কফি
সকালে এক কাপ সাধারন কফি খেলে কোন সমস্যা হয় না বরং সকালটা সুন্দর ভাবে শুরু হয়। কিন্তু সমস্যা তখনই যখন ব্লেনডেড কফি যেমন ক্যাপাচিনো বা এই ধরনের কফি খাওয়া হয় কারন এসব কফি ক্যালরিতে ভরপুর থাকে। এতে থাকা সিরাপ, হুইপ ক্রিম এবং ফুলক্রিম দুধ এসব কফিকে এক ধরনের ডেজার্ট এ রূপ দেয় তখন এটা আর সাধারণ কফি থাকে না। তাই যদি ব্লেন্ডেড কফি খেতেই হয় তাহলে সিরাপ এবং হুইপ ক্রিম ছাড়া নন ফ্যাট দুধ দিয়ে তৈরি করে খেতে পারেন।
সকালে এক কাপ সাধারন কফি খেলে কোন সমস্যা হয় না বরং সকালটা সুন্দর ভাবে শুরু হয়। কিন্তু সমস্যা তখনই যখন ব্লেনডেড কফি যেমন ক্যাপাচিনো বা এই ধরনের কফি খাওয়া হয় কারন এসব কফি ক্যালরিতে ভরপুর থাকে। এতে থাকা সিরাপ, হুইপ ক্রিম এবং ফুলক্রিম দুধ এসব কফিকে এক ধরনের ডেজার্ট এ রূপ দেয় তখন এটা আর সাধারণ কফি থাকে না। তাই যদি ব্লেন্ডেড কফি খেতেই হয় তাহলে সিরাপ এবং হুইপ ক্রিম ছাড়া নন ফ্যাট দুধ দিয়ে তৈরি করে খেতে পারেন।
ডায়েট ড্রিঙ্কস
আরও একটি ক্ষতিকর পানীয় হচ্ছে ডায়েট ড্রিঙ্কস। উচ্চ মাত্রার acesulfame potassium, sucralose এবং aspartam নামক উপাদান যা মোটেও পুষ্টিকর নয় এছাড়া এতে থাকে রাসায়নিক পদার্থ ও কৃত্রিম চিনি। এগুলো ওজন বাড়াতে সাহায্য করার পাশাপাশি খাবারের উপর নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
উল্লেখিত পানীয় গুলো ছাড়া অন্যান্য পানীয়ের মাঝে সোডা, বিভিন্ন ফ্লেভারের ড্রিংক, স্পোর্টস ড্রিংক এবং বোতলজাত জুস না খাওয়াই ভালো। এগুলো না খেয়ে বাসায় তৈরি বিভিন্ন চিনি ছাড়া ফলের জুস বা পানীয় শরীরের জন্য খুবই উপকারী। চিনি ছাড়া এসব পানীয় খেতে না পারলে সামান্য খাঁটি মধু যোগ করে নিতে পারেন।
আরও একটি ক্ষতিকর পানীয় হচ্ছে ডায়েট ড্রিঙ্কস। উচ্চ মাত্রার acesulfame potassium, sucralose এবং aspartam নামক উপাদান যা মোটেও পুষ্টিকর নয় এছাড়া এতে থাকে রাসায়নিক পদার্থ ও কৃত্রিম চিনি। এগুলো ওজন বাড়াতে সাহায্য করার পাশাপাশি খাবারের উপর নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
উল্লেখিত পানীয় গুলো ছাড়া অন্যান্য পানীয়ের মাঝে সোডা, বিভিন্ন ফ্লেভারের ড্রিংক, স্পোর্টস ড্রিংক এবং বোতলজাত জুস না খাওয়াই ভালো। এগুলো না খেয়ে বাসায় তৈরি বিভিন্ন চিনি ছাড়া ফলের জুস বা পানীয় শরীরের জন্য খুবই উপকারী। চিনি ছাড়া এসব পানীয় খেতে না পারলে সামান্য খাঁটি মধু যোগ করে নিতে পারেন।
লেখিকা
শওকত আরা সাঈদা(লোপা)
জনস্বাস্থ্য পুষ্টিবিদ
এক্স ডায়েটিশিয়ান,পারসোনা হেল্থ
খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান(স্নাতকোত্তর)(এমপিএইচ)
তথ্য সূত্রঃ নিউট্রি লাভার
শওকত আরা সাঈদা(লোপা)
জনস্বাস্থ্য পুষ্টিবিদ
এক্স ডায়েটিশিয়ান,পারসোনা হেল্থ
খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান(স্নাতকোত্তর)(এমপিএইচ)
তথ্য সূত্রঃ নিউট্রি লাভার
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন